শনিবার শেষ হওয়া ১০ দিনব্যাপী এ অভিযান গত ২ নভেম্বর শুরু হয়েছিল।
অভিযানে মোট এক লাখ ৩৪ হাজার ৬৬টি স্থাপনা পরিদর্শন করা হয়। এর মধ্যে ৮৮৩টি স্থাপনায় এডিসের লার্ভা পাওয়া যায়। ডিএনসিসির মহাখালী অঞ্চলে (অঞ্চল-৩) সর্বোচ্চ সংখ্যক স্থাপনা ৩৩৫টিতে এডিসের লার্ভা পাওয়া গেছে।
লার্ভা পাওয়া স্থাপনাগুলোর সামনে এ সংক্রান্ত স্টিকার লাগানো হয়েছে।
এছাড়া, ৮২ হাজার ৭২টি স্থাপনার ময়লা-আবর্জনা পরিষ্কার এবং জমে থাকা পানিতে মশার কীটনাশক প্রয়োগ করে তা ফেলে দেয়া হয়েছে।
এডিসের লার্ভা পাওয়ায় এবং অন্যান্য অপরাধে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে ১০ দিনে মোট ২২ লাখ ৮৩ হাজার ৩০০ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।
এবারের চিরুনি অভিযানে পানি জমে থাকা বিভিন্ন স্থান, জলাশয়, ডোবা ও নর্দমায় যুক্তরাজ্য থেকে আমদানি করা চতুর্থ প্রজন্মের লার্ভিসাইড নোভালিউরন প্রয়োগ করা হয়। এ কীটনাশক যেখানে প্রয়োগ করা হয় সেখানে লার্ভা থেকে পূর্ণাঙ্গ মশা তৈরি হয় না এবং এটি ৯০ দিন পর্যন্ত কার্যকর থাকে বলে ডিএনসিসির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে।